সিলেট উইমেন্স মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের বিরুদ্ধে অব্যবস্থাপনার অভিযোগ।

বেসরকারি হাসপাতাল সিলেট উইমেন্স মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের বিরুদ্ধে আবার অব্যবস্থাপনার অভিযোগ উঠেছে। এস আর রহমান নামে একজন ভুক্তভোগী জানান, উনি গত ২৮ তারিখে একজন পেট ব্যথার রোগী নিয়ে গেলে বলা হয় ডাক্তার আছেন আশ্বাস দিয়ে রোগী ভর্তি করা হয়। পরে দেখা যায় সেখানে কোনো প্রকৃত কোনো ডাক্তার ছিলো না তার বদলে ইন্টার্নি ডাক্তার দিয়ে রোগী চিকিৎসা দেয়া শুরু করে। একই সাথে ১৮টি টেস্ট করতে দেয় । ভুক্তভোগীর মতে যার বেশীর ভাগই ছিলো অপ্রয়োজনীয় আর বস্তুত, ব্যথাটা ছিলো গ্যাস্ট্রিকের । তারপর বিভিন্ন কথা বলে তাদের ৩ দিন রেখে ১৫ হাজার টাকার বিল ধরিয়ে দেয়। এক পর্যায়ে তারা ৩ দিনের বিল দিয়ে চলে আসতে চাইলে তাদের জোর পূর্বক রাখার চেষ্টা করা হয়। ভুক্তভোগী আক্ষেপ করে অভিযোগ করেন, গ্যাস্ট্রিকের ব্যথা ধরার মতো যোগ্যতা কি উনাদের কোনো ডাক্তারের নাই ? একটা মধ্যবিত্ত পরিবার কে ১৮ টা টেস্ট দিয়ে এভাবে হয়রানি করা কতোটা নৈতিক ? তিনি বেসরকারি হাসপাতালের এই ধরনের কর্মকান্ডের বিরুদ্ধে যথাযথ কর্তৃপক্ষের সুদৃষ্টি কামনা করেন।
উল্লেখ্য এর আগে সৈয়দা নাজমা বানু নামের এক রোগীর সাথে চিকিৎসার নামে চরম অব্যবস্থাপনার অভিযোগ উঠে।